একজন আবদুল কাদের মির্জা কোম্পানীগঞ্জে করোনা প্রতিরোধের শ্রেষ্ঠ অনুপ্রেরণা।

প্রকাশিত: ৩:৪৩ অপরাহ্ণ, জুলাই ১৬, ২০২০

একজন আবদুল কাদের মির্জা কোম্পানীগঞ্জে করোনা প্রতিরোধের শ্রেষ্ঠ অনুপ্রেরণা।


কামরুল হাসান রুবেল,(নোয়াখাল)   কোম্পানীগন্জ প্রতিনিধি।

করোনা প্রাদুর্ভাবের পূর্ব থেকে থেকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আবদুল কাদের মির্জা পৌরসভা সহ কোম্পানীগঞ্জের সকল ইউনিয়নে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির মাধ্যমে পরিচ্ছন্ন কোম্পানীগঞ্জ গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। এবং সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে উপজেলার সকল শ্রেণী প্রেশার ও দল মতের মানুষ পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচিতে অংশ নেয়, যা করোনা প্রাদুর্ভাবের পূর্বে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হিসেবে সর্ব মহলে প্রশংসিত হয়।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির মাধ্যমে নিজ আঙিনা পরিচ্ছন্ন রাখবো স্লোগানের মধ্যদিয়ে সচেতন মহলের সংস্পর্শে এসে অপরিচ্ছন্ন থাকেনি উপজেলায় মুষ্টিমেয় কিছু অসচেতন ব্যক্তি ও। যা পরবর্তীতে করোনা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্যাক্তি থেকে পরিবার পরিবার থেকে সমাজ এই ভাবে সচেতন হয়ে উঠে কোম্পানীগঞ্জের শিংহভাগ মানুষ। তাইতো নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলা থেকে অনেকটা নিরাপদে ছিলো প্রায় ৫ লক্ষ মানুষের বসবাসের ঠিকানা কোম্পানীগঞ্জ।

করোনা প্রতিরোধে উপজেলার বসুরহাট পৌর মেয়রের নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত ছিলো। পিচিয়ে ছিলোনা না উপজেলা প্রশাসন শিক্ষক চিকিৎসক সাংবাদিক প্রতিনিধিরা সহ সচেতন মহল।

কিন্তু,,,সব কিছু যেন ব্যর্থ করে দিলো ঈদের আমেজকে ঘিরে অতি উৎসাহী কিছু লোকের আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের মাধ্যমে উপজেলার সকল করোনা প্রতিরোধ মুলক কার্যক্রম কে সমাহিত করে দেয়, যা করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে । যেমন হলো বিভিন্ন শহরবাসী মানুষের অবাধে কোম্পানীগঞ্জে প্রবেশ প্রক্রিয়া ।

কোম্পানীগঞ্জে লকড়াউন নিশ্চিত করণে মাঠে ছিলো পৌর মেয়র আবদুল কাদের মির্জার পাশাপাশি জন প্রতিনিধি প্রশাসন ও সংবাদকর্মীরা।
মাস্ক পরিদান নিশ্চিত করণে আইন অমান্যে জরিমানা এর পরও অসচেতন রা রয়ে গেলো আগের মতই।

উপজেলা চেয়ারম্যান ও পৌরমেয়রের যৌথ প্রচেষ্টায় করা হলো আস্থায়ী আইসোলুয়েশন সেন্টার,কমতি ছিলোনা সরকারি ও বেসরকারি ব্যাক্তি উদ্যোগে ত্রান ও সাহায্য সহযোগিতার তার পরও ঘর মুখি করা গেলো না কিছু নির্বোধ মানুষকে। যার কারণে ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এই আক্রান্তের হাত থেকে বাদ যায়নি শিক্ষক চিকিৎসক সাংবাদিক জন প্রতিনিধি বাদ যায়নি করোনা প্রতিরোধের সম্মুখ যোদ্ধা নামক ক্ষেত বাংলাদেশ পুলিশের কোম্পানীগঞ্জ থানার সদস্যরা ও।

দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। শতক পেরিয়ে তা অনেক দূর ,,,যা হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে আগামীর কোম্পানীগঞ্জের জন্য। অভ্যন্তরীণ লকড়াউনের তৃতীয় ধাপের শেষে ও যেন ঘরে ফেরানো যাচ্ছে না তাদের। তাই সামনে ঈদুল আজহা উপলক্ষে এই ধরনের কিছু অসচেতন লোকদের সচেতন করতে এবং আইন আমান্যে কঠোর সিদ্ধান্তে এখনো নিরস ভাবে মাঠে রয়েছে পৌর মেয়র যা কোম্পানীগঞ্জে আগামীতে যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলায় অনুপ্রেরণা যোগাবে ।